মোবাইল ব্যবহারকারীর জন্য নিরাপদ ও সেরা ৫টি ভিপিএন অ্যাপস

ভিপিএন হল বর্তমান সময়ের জন্য পরিচিত একটি নাম। আমরা সবাই কমবেশি ভিপিএন অ্যাপ এর ব্যবহার ও কাজ সম্পর্কে জানি। তাই এই পোস্টে VPN নিয়ে তেমন কিছু বলবো না। তবে এটুকু বলতে পারি, ভার্চুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক হলো এমন একটি নেটওয়ার্ক যা একজন ব্যক্তিকে সম্পূর্ণভাবে নিরাপদ রাখে বিশেষ করে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য অন্যের কাছ থেকে হাইড করে রাখে।

কিন্তু সবার মনে একটা প্রশ্ন জাগে। তা হল সবচেয়ে সেরা ভিপিএন অ্যাপস কোনটি। বর্তমানে বিভিন্ন ভিপিএন সফটওয়ার রয়েছে। এর মধ্যে কিছু ফ্রিতে পাওয়া যায় আবার কিছু কিনতে হয়। তাই আমরা বুঝতে পারি না কোন এপসটি আমরা বাছাই করব। তবে আপনি যদি নিরাপত্তার ব্যাপারে বেশি ভেবে থাকেন তাহলে অবশ্যই পেইড অ্যাপস নেওয়া উচিত। তবে অনেকের পক্ষে পেইড ভিপিএন নেওয়া সম্ভব হয় না। তাই এই পোস্টে ফ্রি ভিপিএনও আপনাদের সাথে শেয়ার করব ।

সেরা ভিপিএন অ্যাপস

বর্তমানে আমরা সবাই কমবেশি মোবাইল ব্যবহার করি। এই মোবাইল ব্যবহার করার সময় বিভিন্ন কারণে আমরা ভিপিএন এপস ব্যবহার করে থাকি। চলুন তাহলে জেনে নেই কোন সেরা vpn অ্যাপস গুলো আমাদের জন্য দরকারি। নিচে জনপ্রিয় পাঁচটি vpn app এর তালিকা দেয়া হলো।

১. এক্সপ্রেস ভিপিএন – express VPN
২. নর্ড ভিপিএন – Nord VPN
৩. প্রোটন ভিপিএন – Proton VPN
৪. সার্ফশার্ক ভিপিএন – Surf Shark VPN
৫. সাইবার গোস্ট – Cyberghost VPN

আরো পড়ুন: ভিপিএন কি? কেন এবং কিভাবে এর ব্যবহার অনলাইন নিরাপত্তা নিশ্চিত করে

চলুন এগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করি। এখানে প্রত্যেকটি vpn এর রয়েছে কিছু সুবিধা ও অসুবিধা। নিচের আলোচনা মাধ্যমে আমরা এ সকল সুবিধা অসুবিধা তুলে ধরব।

এক্সপ্রেস ভিপিএন – Express VPN

Express vpn

বর্তমান সময়ের জন্য অনেক জনপ্রিয় একটি vpn হলো express vpn। এটি কম্পিউটার বা মোবাইল যেকোন ডিভাইসের জন্য অত্যন্ত কার্যকরী। গুগল প্লে স্টোরের হিসাব অনুযায়ী ৫০ মিলিয়নেরও বেশি মানুষ এই এপস টি গুগল প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করেছে। এটি ব্যবহার করতে হলে আপনাকে অবশ্যই এটির পেইড ভার্সন কিনে দিতে হবে। তবে আপনি চাইলে সাতদিনের জন্য ফ্রি express vpn trial হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। এটির অনেকগুলো সুযোগ সুবিধা রয়েছে। যা একজন ব্যবহারকারীকে খুবই আকর্ষিত করে। চলুন জেনে নিই এক্সপ্রেস vpn এর সুবিধা ও অসুবিধা গুলো।

সুবিধা:

  • এক্সপ্রেস vpn অ্যাপসে রয়েছে বেশ কিছু সুবিধা। নিচে দেখুন সুবিধাগুলো সম্পর্কে।
  • এটি ৯৫% স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মকে আনব্লক করতে পারে।
  • এটি আপনাকে সব সময় খুব ভালো একটি স্পিড দিবে।
  • এটি কখনো ব্যবহারকারির ডাটা লিক করে না।
  • এটি আপনাকে ইন্টারনেট ব্যবহার করার ক্ষেত্রে আনলিমিটেড ব্যান্ডউইথ প্রদান করবে
  • এটি পাওয়ারফুল অনলাইন সিকিউরিটি প্রদান করে থাকে
  • বর্তমানে এ ভিপিএন সবচেয়ে বেশি ভাষা সাপোর্ট করে

অসুবিধা

সুবিধার পাশাপাশি এই এক্সপ্রেস ভিপিএন এপসের কিছু অসুবিধা রয়েছে। চলুন এগুলো সম্পর্কে জেনে নিই।

  • এই Expressvpn cost খুবই বেশি বা ব্যয়বহুল।
  • একসাথে অনেকগুলো ডিভাইস কানেক্ট করা যায় না।

আপনি যদি কোন ভিপিএন এর কথা চিন্তা করে থাকেন তাহলে express vpn trial হিসেবে আপনার পছন্দের প্রথমের দিকে থাকতে পারে। কারণ এর অসুবিধার তুলনায় সুবিধা সবচেয়ে বেশি রয়েছে। উপরে উল্লেখিত সুবিধা গুলো ছাড়াও রয়েছে আরো অন্যান্য সুবিধা। যা আপনি তাদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে দেখতে পারবেন। আপনি এর ডাউনলোডের পরিমাণ দেখেই বুঝে নিন যে কতটা জনপ্রিয় এই অ্যাপস টি। ওভারঅল রেটিং এর ক্ষেত্রে এটিকে ৯/১০ দেওয়া যায়।

নর্ড ভিপিএন – Nord VPN

Nord vpn

নর্ড ভিপিএন হল অন্যতম আরেকটি জনপ্রিয় ভিপিএন অ্যাপ। এটিতে রয়েছে চমৎকার সব ফিচার যা একজন ব্যবহারকারীকে অবশ্যই মুগ্ধ করে। গুগল প্লে স্টোরের হিসাব অনুযায়ী এটি 50 মিলিয়নেরও বেশি মানুষ এটি ডাউনলোড করেছে। এই ভিপিএন অ্যাপটি একজন ব্যবহারকারীকে অধিক নিরাপত্তা দিয়ে থাকে। এটি একটি পেইড ভিপিএন। তবে একজন এন্ড্রয়েড ব্যবহারকারী এটি সাত দিনের জন্য ফ্রিতে ব্যবহার করতে পারেন।

এই ভিপিএনে রয়েছে বেশ কিছু সুযোগ সুবিধা। চলুন তাহলে জেনে নেই এই সুযোগ সুবিধাগুলো সম্পর্কে। এছাড়াও এর অসুবিধা গুলো নিয়েও নিচে আলোচনা করা হলো।

সুবিধা

  • এটি একজন ব্যবহারকারিকে অধিক স্পিড সরবরাহ করে থাকে।
  • বেশিরভাগ স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম গুলোর রেস্ট্রিকশন গুলো দূর করে।
  • এটি একজন ব্যবহারকারীকে উচ্চ নিরাপত্তা প্রদান করে থাকে।
  • এতে মাল্টিহপ এবং থ্রেটপ্রটেকশনের মত চমৎকার ফিচারগুলো রয়েছে।
  • এটি এক্সপ্রেস vpn থেকেও অনেক সাশ্রয়ী।

অসুবিধা

  • এটি ২০১৮ সালে একবার সার্ভার লঙ্ঘন হয়েছিল।
  • এটি সংযোগের টাইমস্ট্যাম্প ১৫ মিনিট পর্যন্ত ধরে রাখে।
  • এদের রিনিউ প্রাইস অনেকটা বেশি হয়ে থাকে।

ভালো খারাপ সব মিলিয়ে এটি অনেক ভালো একটি ভিপিএন। ভালোর পাশাপাশি কিছু খারাপ দিক থাকলেও এটি ওভারঅল চিন্তা করলে ৯/১০ পাওয়ার মতই। তাই আপনি যদি পেইড ভিপিএন ব্যবহারের চিন্তা করেন তাহলে এটি পছন্দের তালিকায় রাখতে পারেন।

প্রোটন ভিপিএন – Proton Free VPN

Proton vpn

প্রোটন ভিপিএন হল অনেক জনপ্রিয় একটি ফ্রি ভিপিএন। এই vpn ব্যবহারকারীর নিরাপত্তাকে অনেক বেশি গুরুত্ব দেয় তাই এটি অনেক জনপ্রিয়। গুগল প্লে স্টোরের হিসাব অনুযায়ী এটি ১০ মিলিয়নেরও বেশি মানুষ ডাউনলোড করেছে। এই proton free vpn টিতে ফ্রি সার্ভিস এর পাশাপাশি রয়েছে পেইড সার্ভিসও। চলুন জেনে নিই প্রোটন ভিপিএন এর সুবিধা ও অসুবিধা গুলো সম্পর্কে।

সুবিধা:

  • এর সবচেয়ে বড় সুবিধা হল এটি ফ্রিতে ব্যবহার করা যায়।
  • পেইড হিসেবে Proton vpn price উপরের ভিপেন গুলো তুলনায় অনেকটা কম।
  • এটি একজন ব্যবহারকারীকে আনলিমিটেড ব্যান্ডউইথ অর্থাৎ স্পিডে কোন ধরনের ব্যাঘাত ঘটানো ছাড়াই আনলিমিটেড ডাটা এক্সেস করার সুযোগ দেয়।
  • তারা ব্যবহারকারীর সিকিউরিটিকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেয়।
  • এরা ব্যবহারকারীর কোন লগ সংরক্ষণ করে না।
  • এটি একজন ব্যবহারকারীকে ইন্টারনেট ব্যবহারে অনেক স্পিড দিয়ে থাকে

অসুবিধা:

  • এর একটি বড় অসুবিধা হলো আপনি যখন proton free vpn ব্যবহার করবেন তখন লাইভ স্ট্রিমিং সুযোগ পাবেন না।
  • ফ্রি ব্যবহার করতে গেলে এটি আপনাকে সার্ভার লোকেশন পছন্দ করার সুযোগ দিবে না।
  • এটি কোন অ্যাপস কে আনব্লক করার জন্য স্মার্ট ডিএনএস সাপোর্ট করে না

সকল সুযোগ সুবিধা বিবেচনা করলে এই অ্যাপসটি ব্যবহার করার মত একটি অ্যাপস। অন্তত যারা ফ্রিতে ভিপিএন ব্যবহার করতে চান তাদের জন্য এটি পছন্দের তালিকায় থাকতে পারে। আপনি যদি এটি রেটিং চিন্তা করতে যান তাহলে এটি ৮/১০ পাওয়ার যোগ্য। আপনি যদি এই ভিপিএন টি ব্যবহার করতে চান তাহলে প্লে স্টোরে এর নাম লিখে সার্চ করুন। তাহলে আপনি এই অ্যাপটি ইনস্টল করে ব্যবহার করতে পারবেন। এছাড়াও আপনি চাইলে এটির পেইড ভার্শন কিনে নিতে পারেন।

সার্ফশার্ক ভিপিএন – Surf Shark VPN

surfshark vpn

সার্ফশার্ক অন্যতম আরেকটি জনপ্রিয় ভিপিএন। গুগল প্লে স্টোরে হিসাব অনুযায়ী ১০ মিলিয়ন এর বেশি এটি ডাউনলোড করা হয়েছে। অন্যান্য ভিপিএন এর তুলনায় এ ভিপিএনটি অনেক পরে ইন্টারনেট জগতে এসেছে। তবে এর চমৎকার ফিচারের জন্য খুব বেশি জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। এটি একসাথে অনেকগুলো ডিভাইসকে সাপোর্ট করে এবং এর ইন্টারফেস অনেক চমৎকার।

ব্যবহারকারীর বাড়তি সিকিউরিটির জন্য এটি ডাবল এনক্রিপশন এর সুযোগ রেখেছে। এই vpn এর চমৎকার একটি ফিচার হলো হোয়াইট লিস্ট। যার সাহায্যে একজন ব্যবহারকারী কোন এপসটি ভিপিএন দিয়ে চালাবেন বা কোন অ্যাপটি ভিপিএন দিয়ে চালাবেন না তা সিলেক্ট করতে পারবেন। এই এপসের রয়েছে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা। চলুন নিচে জেনে নেই এর সুবিধা এবং অসুবিধা সম্পর্কে।

সুবিধা:
চলুন আমরা এক নজর সার্পশার্ক ভিপিএন এর সুবিধা গুলো দেখে নিই।

  • এটি পিটুপি কানেকশন সাপোর্ট করে।
    এটিতে রয়েছে ম্যালওয়্যার প্রটেকশন সুবিধা।
  • এখানে রয়েছে হোয়াইটলিস্ট সুবিধা। যার সাহায্যে আপনি কোন অ্যাপস গুলো ভিপিএন দিয়ে ব্যবহার করবেন বা কোনগুলো ভিপিএন চারা ব্যবহার করবেন তা সিলেক্ট করতে পারবেন।
  • এর আরেকটি বড় সুবিধা হল যখনই আপনি এই ভিপিএন ডিসকানেক্ট করবেন তখনই আপনার ইন্টারনেট কানেকশান Pause করে দিবে। যার ফলে আপনার লোকেশন ট্র্যাক করা যাবে না।
  • আবারএটাতে রয়েছে অসংখ্য সিকিউরিটি সেটিং ফিচার।

অসুবিধা:

চলুন এবার জেনে নিই এই ভিপিএন এর অসুবিধা সমূহ।

  • এটির অন্যতম অসুবিধা হলো এটি নর্ড ভিপিএন বা এক্সপ্রেস vpn থেকে স্লো গতির।
  • এটির কোন ডেডিকেটেড রাউটার এপ নেই।

ভালো খারাপ সবকিছু মিলিয়ে এই অ্যাপটি কে আপনি পছন্দের তালিকায় রাখতে পারেন। যদিও এটি একটি পেইড এপস এরপরও আপনি ট্রায়াল বেসিসে ব্যবহার করতে পারেন। ওভারেল রেটিং এর ক্ষেত্রে এটিকে ৮/১০ দেওয়া যেতে পারে। আপনি যদি এই অ্যাপসটি ব্যবহার করতে চান তাহলে গুগল প্লে স্টোর থেকে এটি ইনস্টল করে তাদের সাবস্ক্রিপশন কিনে নিতে পারেন।

সাইবার গোস্ট – Cyberghost VPN

cyberghost vpn

ভিপিএন জগতে অন্য আরেকটি নাম হলো সাইবারগোস্ট ভিপিএন। এই ভিপিএনটিও অনেক জনপ্রিয়। গুগল প্লে স্টোরের হিসাব অনুযায়ী এটি ১০ মিলিয়নেরও বেশি ডাউনলোড করা হয়েছে। এটি রোমানিয়াভিত্তিক একটি ভিপিএন। ২০১১ সাল থেকে এটি যাত্রা শুরু করে। এটি সাশ্রয়ী মূল্যে সেবা প্রদান করে থাকে। চলুন এ ভিপিএন এর সুবিধা ও অসুবিধা গুলো নিয়ে আলোচনা করি।

সুবিধা:

  • এর সবচেয়ে বড় সুবিধা হল এটি অনেকটা সাশ্রয়ী মূল্যে পাওয়া যায়।
  • এটাতে কিল সুইচ ও এড ব্লকার এর মত অপশন রয়েছে।
  • এটার অন্যতম আরেকটি সুবিধা হচ্ছে এটি ম্যালওয়্যার প্রটেক্টেড।
  • এর অসংখ্য সার্ভার রয়েছে।
  • এরা ব্যবহারকারীর কোন ডাটা সংরক্ষণ করে না।
  • এদের রয়েছে ৪৫ দিনের মানিব্যাক গ্যারান্টি।
    এদের রয়েছে স্মার্ট ডিএনএস টুল।

অসুবিধা:

এই ভিপিএন এর সুবিধার পাশাপাশি অসুবিধা গুলো হলো –

  • এটি অন্যান্য ভিপিএন এর মত তেমন গতিশীল নয়।
  • এর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ কিছু সেটিংস এর ঘাটতি রয়েছে।

সুবিধা ও অসুবিধা মিলিয়ে এই ভিপিএনটিকে ৮/১০ দেওয়া যায়। আপনি যদি এই ভিপিএনটি ব্যবহার করতে চান তাহলে গুগল প্লে স্টোর থেকে ইনস্টল করে নিতে পারেন। এরপর তিন দিনের জন্য ফ্রি ট্রায়াল ব্যবহার করতে পারেন। পরবর্তীতে ভালো লাগলে এটির পেইড ভার্শন কিনে নিতে পারেন।

অন্যান্য ভিপিএন এপস

সেরা ভিপিএন লিস্ট

উপরে উল্লেখিত ভিপিএন ছাড়াও আরো অনেক ভিপিএন রয়েছে। এদের মধ্যে বেশিরভাগ vpn পেইড সার্ভিস দিয়ে থাকে। ফ্রি সার্ভিস দেওয়া ভিপিএন অনেকটা কম আছে। তবে আরেকটি বিষয় হলো ফ্রি ভিপিএন গুলোতে নিরাপত্তার ঘাটতি থাকতে পারে। নিচে আরো কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ভিপিএন এর নাম উল্লেখ করা হলো।

১. আইপি ভ্যানিশ – IP Vanish
২. হাইড মি – Hide Me
৩. উইন্ডিজক্রাইব – Windscribe
৪. হটস্পট শিল্ড – Hotspot Shield
৫. টানেল বিয়ার – Tunnelbear
৬. এটলাস ভিপিএন Atlas
৭. টার্বো ভিপিএন -Turbo VPN
৮. রেডমিন ভিপিএন -Radmin VPN

শেষ কথা

আমাদের অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজে ভিপিএন ব্যবহার করলেও একটি ভালো ভিপিএন নির্বাচন করা আমাদের জন্য অত্যন্ত দরকারি। vpn যেমন আমাদেরকে ইন্টারনেট জগতে সুরক্ষিত রাখে ঠিক তেমনি একটি খারাপ ভিপিএন আমাদের নিরাপত্তার অনেক ক্ষতি করতে পারে। তাই সকল বিষয় বিবেচনা করে আমাদের একটি সেরা vpn নির্বাচন করা উচিত। আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে আপনি একটি ভাল ভিপিএন সম্পর্কে আইডিয়া পাবেন।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *