বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম জানার আগে bkash সম্পর্কে আমাদের কিছু বিষয় জেনে নিতে হবে। এটি হলো বর্তমান সময়ের জন্য একটি জনপ্রিয় মোবাইল ব্যাংকিং সেবা। এর মাধ্যমে আমরা নগদ টাকা গ্রহণ, প্রদান, বিল পে করা সহ আরো বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ লেনদেন করে থাকি। যার ফলে আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অর্থনৈতিক লেনদেনে এসেছে নতুন এক বিপ্লব। বৈপ্লবিক এই সময়ের সাথে নিজেকে তাল মিলানোর জন্য আমাদের প্রত্যেকের অবশ্যই একটি বিকাশ একাউন্ট থাকা দরকার। আর যে কোন সমস্যা সমাধানে রয়েছে বিকাশ লাইভ চ্যাট।
একজন মানুষের কাছে যদি নিজের bkash account থাকে তাহলে সে এটির মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ অনেক কাজ করতে পারবে। বর্তমানে বিকাশ একাউন্ট করা খুবই সহজ একটি কাজ। এছাড়াও প্রত্যেকে চাইলে এটি করতে পারে। শুধুমাত্র কয়েকটি নিয়ম মানলেই হলো। আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে আমরা জানতে পারবো বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম ও সহায়ক কিছু তথ্য।
বিকাশ একাউন্ট খুলতে কি কি লাগে
প্রথমে আমি আপনাকে বলে দিব বিকাশ একাউন্ট খুলতে আপনার কি কি দরকার হতে পারে। আপনি যদি একটি বিকাশ একাউন্ট খুলতে চান অবশ্যই আপনার একটি সচল সিম কার্ড প্রয়োজন হবে এবং আপনার পরিচিতির জন্য জাতীয় পরিচয় পত্র প্রয়োজন হবে। শুধুমাত্র এই দুটি জিনিস থাকলে আপনি খুব সহজে এগুলো করতে পারবেন। তবে যারা ১৮ বছরের নিচে রয়েছেন তারা জন্ম নিবন্ধন ব্যবহার করে bkash একাউন্ট চালু করতে পারবেন। এছাড়াও ১৮ বছরের নিচে শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে বিকাশ স্টুডেন্ট একাউন্ট।
বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম
চলুন এবার জেনে নেই বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম ও ধাপসমূহ। একজন ব্যক্তি চাইলে দুই উপায়ে বিকাশ একাউন্ট করতে পারে। একটি হল পার্শ্ববর্তী কোন এজেন্টের মাধ্যমে এবং অন্যটি হলো ঘরে বসে নিজেই করা। এই দুটির যেকোনো একটি অনুসরণ করে একজন ব্যক্তি এই কাজটি করে নিতে পারেন। আমাদের আজকের এই পোস্টে আমরা বিশেষ করে ঘরে বসে কিভাবে বিকাশ একাউন্ট খোলা যায় তা নিয়া আলোচনা করব। পাশাপাশি এজেন্ট এ কিভাবে করবেন তাও বলে দিব।
নিজে নিজে বিকাশ একাউন্ট খোলা
আপনি যদি কোন এজেন্ট এর কাছে না গিয়ে ঘরে বসে নিজেই নিজের বিকাশ একাউন্ট খুলতে চান তাহলে আমার দেখানো নিয়ম গুলো ভালো করে পড়ে নিন এবং অনুসরণ করুন। তাহলে আপনার এটি করার জন্য কারো সাহায্য লাগবে না। নিজেই করে নিতে পারবেন সবকিছু। চলুন তাহলে ধাপগুলো শুরু করা যাক।
অ্যাপ ইনস্টলেশন: প্রথমে আপনাকে যে কাজটি করতে হবে তাহলে বিকাশ অ্যাপ ইন্সটল করা। এর জন্য নিচের Play Store বা iOs app store এর লিংক থেকে বিকাশ অ্যাপটি ইন্সটল করে নিন। এখানে আপনাকে একটা কথা বলে রাখি। যে মোবাইলে bkash একাউন্ট করবেন ওই মোবাইলে আপনার সিমটি লাগিয়ে রাখুন।
অ্যাপ ওপেন করা: বিকাশ অ্যাপ ইন্সটল করা হয়ে গেলে অ্যাপটি ওপেন করুন। প্রথমবার অ্যাপটি ওপেন করতে গেলে কিছু সেটিংস চালু করে দিতে হবে। এগুলো আপনার সামনে অটোমেটিক আসবে এবং আপনি এখানে “Allow” সিলেক্ট করে দিবেন।
রেজিস্ট্রেশন শুরু করা: এবার অ্যাপস টি ওপেন হওয়ার পর “লগইন/রেজিস্ট্রেশন” অপশনে ক্লিক করুন।
মোবাইল নাম্বার সেট করা: এখানে ক্লিক করার পর আপনার মোবাইল নাম্বার দেওয়ার জন্য একটু অপশন পাবেন এবং এখানে আপনি যে নাম্বারে বিকাশ খুলতে চান ওই নাম্বারটি দিয়ে দিন। তারপর নিচে থাকা পরবর্তী বাটনে ক্লিক করুন।
সিম অপারেটর সেট করা: এবার আপনাকে বিভিন্ন সিমের নাম দেখাবে। এখান থেকে আপনার সিমটি কোন কোম্পানির তা সিলেক্ট করে দিবেন।
কোড দিয়ে কনফার্ম করা: এটি করার পর আপনার সিমে একটি কোড পাঠানো হবে। উক্ত কোডটি অটোমেটিক্যালি বিকাশ অ্যাপ এ চলে আসবে। এর জন্য আপনাকে একটা পপ আপ মেসেজ দেখাবে। এখানে “Allow” করে দিন। তাহলে আপনার সিমে আশা কোডটি অটোমেটিক্যালি বিকাশ অ্যাপে চলে আসবে। তারপর নিচে কনফার্ম বাটনে ক্লিক করুন।
শর্তের সম্মতি: এবার আপনাকে বিকাশের কিছু শর্ত দেখাবে। নিচে থাকা সম্মতি বাটনে ক্লিক করে তাদের শর্তগুলোতে সম্মতি দিন।
জাতীয় পরিচয় পত্র সাবমিট: শর্তগুলোতে সম্মতি দেওয়ার পর আপনাকে এনআইডি কার্ডের ছবি তোলার জন্য একটা অপশন দিবে। এখানে নিচে থাকা “NID এর ছবি তুলুন” অপশনে ক্লিক করুন।
NID এর সামনের অংশ নেওয়া: এবার আপনার ফোনের ক্যামেরা অন হয়ে যাবে এবং প্রথমে আপনাকে এনআইডি কার্ডের সামনের অংশ ছবি তুলতে হবে। এর জন্য কার্ডটাকে এমন কোথাও বসান যেখানে পর্যাপ্ত পরিমাণে আলো থাকে এবং আপনার সকল তথ্য ক্যামেরাতে সঠিকভাবে উঠে আসে। সকল তথ্যসহ এন আইডি কার্ডের ছবি তোলা হলে নিচে থাকা সাবমিট বাটনে ক্লিক করুন।
NID এর পিছনের অংশ নেওয়া: এবার আপনাকে এনআইডি কার্ডের পিছনের অংশের ছবি তুলতে হবে। সামনের অংশের মতো করে পিছনের অংশটি ও তুলে নিন। তারপর সাবমিট বাটনে ক্লিক করুন।
NID এর তথ্য নিশ্চিতকরণ: পিছনের অংশের ছবি তুলে সাবমিট করার পর আপনাকে আপনার এন আইডির সকল তথ্য দেখাবে। এখান থেকে আপনি আপনার তথ্যগুলো চেক করে নিন। অনেক সময় এখানে কোন তথ্য ভুল থাকতে পারে। যদি ভুল থাকে তা সংশোধন করে নিন। এর জন্য শুধুমাত্র যেখানে ভুল ওইখানে ক্লিক করলেই আপনি এটি এডিট করতে পারবেন। তারপর সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে নিচে “পরবর্তী” বাটনে ক্লিক করুন।
অন্যান্য তথ্য: এবার আপনাকে লিঙ্গ, আয়ের উৎস, মাসিক আয় ও পেশা সিলেক্ট করতে হবে। তারপর “পরবর্তী” বাটনে ক্লিক করুন।
ছবি তোলা: এবার আপনাকে বলবে আপনার ছবি তোলার জন্য। এজন্য নিচে থাকা “ছবি তুলুন” বাটনে ক্লিক করুন।
ছবি তোলার প্রক্রিয়া: এবার অটোমেটিক্যালি আপনার ফোনের সেলফি ক্যামেরা অন হয়ে যাবে। এবার আপনার একটি সেলফি তুলুন। সেলফি বলতে শুধুমাত্র আপনার চেহারাটি তুলবেন। ক্যামরাতে আপনার ছবি ডিটেক্ট করলে স্কিনের মধ্যে আপনি একটি গোল অংশ ফিলাপ হতে দেখতে পাবেন। এখানে ছবি তোলার সময় আপনি চেষ্টা করবেন কয়েকবারের চোখের পাতা নাড়ানোর জন্য। তাহলে আপনার ছবিটি পারফেক্ট ভাবে উঠে যাবে। নয়তো এই ছবি তুলতে গিয়ে সমস্যায় পড়তে হয়। ছবি তোলা হয়ে গেলে নিচে “নিশ্চিত করুন” বাটনে ক্লিক করুন।
তথ্য কনফার্ম করা: এবার আপনার সকল তথ্যসহ বিকাশের কিছু ভেরিফিকেশন এর সিস্টেম দেখাবে। এবং নিচে “নতুন পিন সেট করুন” বাটনে ক্লিক করুন।
পিন সেটআপ: পিন সেটআপ করার এই ধাপে আপনার মোবাইল নাম্বারটি দেখাবে এবং নিচে “পরবর্তী” বাটনে ক্লিক করুন।
পিন সেটাআপ প্রক্রিয়া: তাহলে আগের মতো করে আবার আপনার সিমে একটি কোড পাঠানো হবে এবং অটোমেটিক্যালি কোড টি বিকাশ অ্যাপে চলে আসবে। এর জন্য হয়তো একটি পপ আপ মেসেজ দেখাবে। যেখানে “Allow” করে দিতে হবে। তাহলে কোডটি অটোমেটিক্যালি বিকাশে চলে আসবে। এবার নিচে “কনফার্ম করুন” বাটনে ক্লিক করুন।
পিন দেওয়া: এবার আপনার পিন সেট করার জন্য দুটি খালিঘর দিবে। এখানে পাঁচ ডিজিটের একটি পিন সেট করে দিন। দুইটা ঘরেই একই পিন নাম্বার দিন। তারপর নিচে “কনফার্ম করুন” বাটনে ক্লিক করুন। এটি হলো আপনার গোপন পিন যা কারো সাথে শেয়ার করবেন না।
পিন সেট আপ এর শেষ পর্যায়: এই পর্যায়ে এসে আপনাকে আবার আপনার মোবাইল নাম্বারটি দেখাবে এবং আপনি এখন যে তিনটি সেট করেছেন এটি দিতে হবে। তারপর “পরবর্তী” বাটনে ক্লিক করুন।
নাম সেট করা: এবার আপনাকে আপনার নাম সেট করার জন্য একটি অপশন দেখাবে। এখানে চাইলে আপনি আপনার নাম সাইট করে দিতে পারেন। অথবা পরেও করতে পারবেন। এর জন্য উপরে ডান পাশে পরে করুন অপশন ক্লিক করুন।
প্রোফাইলে ছবি যুক্ত করা: এবার আপনাকে আপনার ছবি সেট করতে বলবে। চাইলে এটি পরেও করতে পারেন। ছবি সেট করতে চাইলে আপনার গ্যালারি থেকে কোন একটি ছবি দিয়ে কনফার্ম করে দিন।
আপনার সকল ধাপ শেষ। এখন আপনার বিকাশ একাউন্ট পরিপূর্ণভাবে প্রস্তুত। এবার আপনি সকল ট্রানজেকশন করতে পারবেন। এভাবেই আপনি সকল ধাপ অনুসরণ করে খুব সহজেই ঘরে বসে নিজেই নিজের বিকাশ পার্সোনাল একাউন্ট করে নিতে পারবেন।
এজেন্টের মাধ্যমে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম
আপনি যদি নিজে না করে কোন এজেন্টের মাধ্যমে করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে পার্শ্ববর্তী কোন একটি বিকাশ এজেন্ট এর দোকানে যেতে হবে। এজেন্টের দোকানে যাওয়ার সময় আপনাকে অবশ্যই আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র এবং যে নাম্বারে বিকাশ করতে চান ওই সিমটি চালু করে নিয়ে যেতে হবে। এরপর বাকি কাজগুলো এজেন্ট নিজেই করে দেবে। তবে আমি আপনাকে সুপারিশ করব উপরে দেখানোর নিয়ম গুলো অনুসরণ করে আপনি নিজেই খুলে নিন। কেননা বিকাশ এজেন্টের কাছে করতে গেলে তিনি আপনার কাছ থেকে একটি চার্জ নিতে পারেন।
নতুন বিকাশ একাউন্ট অফার
বিকাশ সব সময় তার নতুন গ্রাহকদের জন্য কোন না কোন অফার রাখছে। এরই ধারাবাহিকতায় নতুন বিকাশ একাউন্ট করলে একজন ব্যক্তি বিভিন্নভাবে এই বোনাস গুলো পাবেন। অ্যাকাউন্ট করার পর বিকাশ অ্যাপ চালু করলেই প্রথমে পাবেন ২৫ টাকা বোনাস। এক থেকে প্রথমবার যে কোন এমাউন্ট মোবাইল রিচার্জ করলে আবারো ২৫ টাকা বোনাস পাওয়া যাবে। এছাড়াও দুই মাস পর্যন্ত মোবাইল রিচার্জ, পেমেন্ট, পে বিল ইত্যাদি করলেই ৭৫ টাকা বোনাস। এভাবে সর্বমোট ১২৫ টাকা বোনাস রয়েছে নতুন বিকাশ একাউন্টের জন্য।
বিকাশ পার্সোনাল একাউন্ট লিমিট
এবার আমরা জেনে নিব বিকাশ পার্সোনাল একাউন্টের লিমিট সম্পর্কে। আপনি আপনার বিকাশ অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে দৈনিক বা মাসিক কতটুকু লেনদেন করতে পারবেন তা এখন জেনে নিব। প্রথমে আসি দৈনিক লিমিটের ক্ষেত্রে। আপনি কোন একজন এজেন্ট থেকে দৈনিক সর্বোচ্চ ১০ বার এবং টাকার ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ত্রিশ হাজার টাকা ক্যাশ ইন করতে পারবেন। ব্যাংক ও কার্ড থেকে এডমানি করতে পারবেন বিশ বার এবং টাকার ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ৫০ হাজার। সেন্ড মানি করতে পারবেন ৫০ বার এবং সর্বোচ্চ ২৫ হাজার টাকা। বিকাশ টু ব্যাংক দশ বারে ৫০০০০ টাকা। মোবাইল রিচার্জ করতে পারবেন সর্বোচ্চ ৫০ বার এবং টাকার ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ১০০০০। ক্যাশ আউট করতে পারবেন সর্বোচ্চ ১০ বার এবং টাকার ক্ষেত্রে ২৫ হাজার টাকা। পেমেন্ট, পে বিল এর ক্ষেত্রে কোন লিমিটেশন নেই।
এবার আসি মাসিক লিমিট এর ক্ষেত্রে। আপনি মাসে এজেন্ট থেকে সর্বোচ্চ ১০০ বার এবং টাকার ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ২ লক্ষ টাকা ক্যাশ ইন করতে পারবেন। ব্যাংক ও কার্ড থেকে এডমানি করতে পারবেন সর্বোচ্চ ৫০ বার এবং টাকার ক্ষেত্রে তিন লক্ষ টাকা। সেন্ড মানি করা যাবে সর্বোচ্চ ১০০ বারে ২ লক্ষ টাকা। বিকাশ টু ব্যাংক করতে পারবেন সর্বোচ্চ ১০০ বার এবং এর পরিমান তিন লক্ষ টাকা।
বিকাশ সম্পর্কিত কিছু প্রশ্ন
এ অংশে আমরা আপনাদের সাথে কিছু প্রশ্ন উত্তর শেয়ার করছি। কারণ প্রতিনিয়ত মানুষরা বিকাশের কিছু বিষয় নিয়ে জানতে চান। তাই এই পোস্টে আমি সব সংযুক্ত করে দিয়েছি। আপনার কোন কিছু জানার থাকলে তাহলে নিচে প্রশ্নগুলো থেকে খুঁজে নিতে পারেন।
১. বিকাশ একাউন্ট করতে কোন টাকা লাগে?
উত্তর: না, নিজে নিজে বিকাশ একাউন্ট করতে গেলে আপনার কোন টাকা লাগবে না। বরং আপনি একটি বোনাস পাবেন।
২. বিকাশ একাউন্ট করতে কি কি লাগে?
উত্তর: এ প্রশ্নের উত্তর আমি উপরেও একবার বলেছি। এরপরও বলছি বিকাশ একাউন্ট করার জন্য আপনার এনআইডি এবং একটি সচল মোবাইল নাম্বার লাগবে।
৩. এনআইডি ছাড়া কি বিকাশ একাউন্ট করা যায়?
উত্তর: আপনার কাছে যদি এনআইডি কার্ড না থাকে তাহলে আপনি জন্ম নিবন্ধন ব্যবহার করে বিকাশ একাউন্ট করতে পারবেন। এছাড়াও ছাত্রছাত্রীদের জন্য রয়েছে বিকাশ স্টুডেন্ট একাউন্ট।
৪. একটি এনআইডি দিয়ে কয়টি বিকাশ খোলা যায়?
উত্তর: একটি এনআইডি দিয়ে একটি মাত্র বিকাশ একাউন্ট করা যায়।
৫. একটি মোবাইল নাম্বার দিয়ে কয়টি বিকাশ খোলা যায়?
উত্তর: একটি মোবাইল নাম্বার দিয়ে একটি বিকাশ খোলা যাবে।
৬. বিকাশ করার জন্য নতুন কোন সিম কিনতে হয়?
উত্তর: না, বিকাশ একাউন্ট করার জন্য আপনাকে কোন নতুন সিম কিনতে হবে না। যেকোনো সকল সিম দিয়ে এটি করা যাবে।
৭. বিকাশ অ্যাপ ছাড়া এটি ব্যবহার করা যায়?
উত্তর: হ্যাঁ, আপনি বিকাশ অ্যাপ ছাড়াও বাটন মোবাইল দিয়ে বিকাশ ব্যবহার করতে পারবেন
বিকাশ সম্পর্কে আপনার মনে থাকা আরো অন্যান্য প্রশ্ন জানতে বিকাশের অফিসিয়াল প্রশ্নোত্তর গুলো দেখতে পারেন।
শেষ কথা
এই পোস্টের মাধ্যমে আমি আপনাদের সাথে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম, নতুন bkash একাউন্ট অফার বিকাশ পার্সোনাল অ্যাকাউন্ট লিমিট সম্পর্কে আলোচনা করেছি। আশা করি এই পোস্টটি আপনার কাজে আসবে। এই পোস্টটি ফলো করে আপনি নিজেই নিজের একাউন্ট করে নিতে পারবেন। এছাড়াও এখানে কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন যুক্ত করেছি। যেগুলো আপনাকে অনেক সহায়তা করবে।